ফলমূল ও শাকসবজি থেকে পেস্টিসাইড, ফরমালিন, ফাঙ্গাস, ব্যাকটেরিয়া এবং ধুলাবালি কার্যকরভাবে অপসারণ করে। বিশেষ রাসায়নিক বিক্রিয়ার মাধ্যমে ক্ষতিকর পদার্থগুলো দূর করে খাবারকে বিষমুক্ত ও নিরাপদ রাখে।
Description
“আজকের একটি সচেতন সিদ্ধান্তই পারে আপনাকে ও আপনার পরিবারকে রক্ষা করতে, ভবিষ্যতের মারাত্মক স্বাস্থ্যঝুঁকি থেকে।”
প্রথমে আপনি কিপরিমান শাক-সবজি বা ফলমূলকে জীবাণু মুক্ত করতে চান তার উপর ভিত্তি করে একটি পরিষ্কার পাত্র নির্বাচন করুন, অর্থাৎ আপনি যদি এক কেজি সবজি বা ফলমূলকে জীবানু মুক্ত করতে চান তাহলে এই ১ কেজি সবজি বা ফলমূলকে সম্পূর্ণ পানিতে ডুবিয়ে রাখতে যে পরিমাণ পানি লাগে সেই পরিমাণ পরিষ্কার পানি নিন। এবার ১ লিটার পানির জন্য ১০ গ্রাম অথবা দুই চা চামচ WashFirst ভালোভাবে মিশিয়ে নিন, যদি পানির পরিমাণ ২ লিটার হয় তাহলে WashFirst নিতে হবে ২০ গ্রাম অর্থাৎ প্রতি লিটার পানির জন্য ১০ গ্রাম।
এবার WashFirst মিশ্রিত পানির মধ্যে আপনার সবজি ও ফলমূল গুলোকে ১৫ মিনিট ডুবিয়ে রাখুন। ১৫ মিনিট পরে সবজি ও ফলমূল গুলোকে পরিষ্কার পানি দিয়ে ভালোভাবে ধুয়ে ফেলুন। এখন আপনার সবজি এবং ফলমূল গুলি পেস্টিসাইড, ব্যাকটেরিয়া ধূলা-ময়লা সবকিছু থেকে একেবারেই পরিষ্কার অর্থাৎ সকল প্রকার জীবাণুমুক্ত। এভাবে WashFirst ব্যবহার করে আপনি আপনার প্রতিদিনের খাদ্য তালিকা কে রাখতে পারেন নিরাপদ ও বিষমুক্ত।
না এটি শরীরের কোন ক্ষতি করে না। এটির কার্যকারিতা সায়েন্টিফিক্যালি ল্যাবে পরীক্ষিত এবং এর উপাদান গুলি ফুড গ্রেট ও সম্পূর্ণরূপে বায়ো-ডিগ্রেডেবল যা স্বাস্থ্যের জন্য নিরাপদ
WashFirst এ ব্যবহৃত উপদান পেস্টিসাইডের বা বিষের রাসায়নিক বন্ধনকে ভেঙ্গে দিয়ে বিষকে পরিণত করবে নিরাপদ যৌগে, যা পানি দিয়ে ধুলে সম্পুর্ন পরিস্কার ও বিষমুক্ত হবে। এটি কার্যকারিতা সায়েন্টিফিক্যালি ল্যাবে পরীক্ষিত এবং এর উপাদান গুলি ফুড গ্রেট ও সম্পূর্ণরূপে বায়ো-ডিগ্রেডেবল যা স্বাস্থ্যের জন্য নিরাপদ
WashFirst এর কার্যকারিতা
বাংলাদেশ কৃষি গবেষণা ইনস্টিটিউট এর পেস্টিসাইড এ্যানালাইটিক্যাল ল্যাবরেটরি কর্তৃক পরীক্ষিত, এছাড়াও ISO সার্টিফাইড WAFFEN ল্যাবেও এর কার্যকারিতা প্রমাণিত হয়েছে
না এটি কোন রাসায়নিক অবশিষ্ট অংশ রাখে না এবং খাবারে স্বাদ গন্ধ পুষ্টিগুণ নষ্ট করে না। আলাদা কোন গন্ধ যোগ করে না।
অবশ্যই, শিশুদের খাবারে ব্যবহার করার জন্য WashFirst™ একেবারেই নিরাপদ এবং ক্লিনিক্যালি টেস্টেড।
না, এটি কোনো রাসায়নিক অবশিষ্টাংশ রাখে না এবং খাবারের স্বাদ, গন্ধ বা পুষ্টিগুণ নষ্ট করে না।